শায়খুল ইসলাম রাহিমাহুল্লাহ বলেন
পরনারীর প্রেমে এমন সব ফাসাদ রয়েছে, যা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কেউ গুনে শেষ করতে পারবে না। এটা এমন ব্যাধিগুলোর একটি, যা মানুষের দ্বীনকে নষ্ট করে দেয়। মানুষের বুদ্ধি-বিবেচনাকে নষ্ট করে দেয়, অতঃপর তা শরীরকেও নষ্ট করে।”
– মাজমুউল ফাতওয়াঃ ১০/১৩২
দ্বীনের বুঝ পাবার পর প্রথম কাজ কি? ভার্সিটিতে কিভাবে দ্বীনের ওপর থাকা যায়?
– দ্বীনি পরিবেশে থাকা। ইলম,আমল যেমনই হোক না কেনো পরিবেশ এবং সার্কেল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যে ২৪ ঘন্টার অধিকাংশ সময় তাবলীগ/মসজিদের পরিবেশে অথবা দ্বীনি সার্কেলে থাকবেনা (যেই ঘরাণারই হোক) সে কখনোই দ্বীনের ওপর থাকতে পারবেনা। কিছুদিন পরেই সে হারিয়ে যাবে জাহেলিয়াতের অতল গহ্বরে। দ্বীনের ওপর ইস্তিকামাত কোনোভাবেই সম্ভব না।
তাই প্রোডাক্টিভিটি বৃদ্ধি বলুন, ঈমান বাঁচানো বলুন আর যাই বলুন না কেনো সবার আগে দায়িত্ব হলো নিজের জাহেলি পরিবেশ ত্যাগ করা এবং দ্বীনি সার্কেল মেইনটেইন করা; যার কোনো বিকল্পই নেই।
আল্লাহ আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেবার ও দ্বীনের মূল মাকসাদ বোঝার তাওফিক দান করুন
+ There are no comments
Add yours