ইদানীং আমাদের লিবারেল সমাজের প্রভাবে সমাজে একটা শ্রেণি তৈরি হয়ে গেছে যারা খুব বেশি “ব্যক্তিস্বাধীনতা” বা “প্রাইভেসি”তে বিশ্বাসী। তাদের মতে প্রতিটা মানুষের একটা প্রাইভেসি থাকে এবং প্রতিটা মানুষই ব্যক্তিগতভাবে স্বাধীন। সে তার ওপর আবশ্যিক দায়িত্বসমূহ পালন করার পর যে কোনো হালাল কাজই করতে পারে। যেহেতু লিবারেল সমাজের মূল টার্গেট বলা চলে নারী সমাজ তাই নারী অধিকারের নামে তারা এর পাশাপাশি আরো কিছু যুক্তি দিয়ে থাকে। যতোই স্বামী স্ত্রী একে অপরের পোশাক হোক কেউ কিন্তু একত্রে টয়লেটে যায় না এবং বাসার ভিতরে থাকলেও দরজা লাগিয়েই টয়লেট করতে যায়,শুধু স্বামী স্ত্রী থাকলেও কিন্তু কেউ বাসায় উলঙ্গ হয়ে থাকেনা বরং প্রাইভেট পার্টগুলো শালীনতার জন্য ঢেকেই রাখে। তাই প্রতিটা মানুষের এরকম কিছু প্রাইভেসি থাকে যা তাকে মেনে চলতেই হয়। কিন্তু আমার পুরুষশাসিত (?) সমাজে মেয়েদেরকে স্বামীর ভালোবাসার দোহায় দিয়ে সারাজীবন ঘরে আটকে রাখা হয়। বাবার বাড়ির সাথে সম্পর্ক নষ্ট করা হয় এবং সেসব নিরীহ মেয়েরা কখনো বোঝেই না কিভাবে তাদেরকে আটকে রাখা হচ্ছে ধর্মের অপব্যাখ্যা(?) এবং ভালোবাসার দোহায় দিয়ে। এ ছাড়া আরেকটা বিষয় হচ্ছে কুরআনের আয়াতগুলো বায়াসড পুরুষ আলিমদের বাদ দিয়ে নিজেরা বোঝার চেষ্টা করলে (?) এবং হাদীস ঘেটে দেখবেন মহিলা সাহাবীরা মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়া,ব্যবসা করা থেকে শুরু করে যুদ্ধে পর্যন্ত অংশ গ্রহণ করেছেন। আর আমাদের বর্তমান চিত্র কি??? মেয়েদেরকে ধর্মের পুরুষতান্ত্রিক বায়াসড ব্যাখ্যা এবং প্রাইভেসি ও ব্যক্তিস্বাধীনতা গুলো হরণ করে মেয়েদের আটকে রাখা হচ্ছে চার দেয়ালের মাঝে। মেয়ের বাবা মা বাদ দিয়ে স্বামীর পরিবারকে বেশি গুরুত্ব দেয়া,বাবা মার কাছে ঘুড়তে না যেতে দেয়া, আনুগত্যের নামে ইচ্ছামতো শাসন করা,বন্ধু বান্ধব সবকিছু ত্যাগ করাসহ প্রাইভেসি ও ব্যক্তিজীবনটাকে একেবারে দুর্বিসহ করে দিয়েছে।
লিবারেল সমাজের এই কথাগুলো আপাত দৃষ্টিতে বেশ যৌক্তিক এবং বাস্তবসম্মত মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এর মাধ্যমে একটা কি একটা বিশাল ফিতনার দ্বার উন্মোচন করার চেষ্টা করা হচ্ছে???
———————-
এখানে আমরা প্রথমে তাদের এই ধর্মীয় (?) বিশ্বাসের ইসলামের জাজমেন্ট দেখবো এরপর তাদের যুক্তি অসাড়তা গুলো আলোচনা করব ইন শাা আল্লাহ, ওমা তাওফিকি ইল্লা বিল্লাহ।
“হযরত খাদিজা রা. ব্যবসায়ী ছিলেন” “হযরত খাদিজা রা. এর বন্ধু ছিলো। যখন খাদিজা রা. মারা যান তখন রাসূল সঃ নিয়মিত উনার বন্ধুদের জন্য বিভিন্ন হাদিয়া পাঠাতেন” “মক্কা ও মদীনায় মেয়েরা স্বাধীনভাবে চলাচল করতো এবং তারা নিয়মিত মসজিদে গমন থেকে শুরু করে রাসূল সঃ কেও সব ধরনের প্রশ্ন করতেন”…..
এখানে এই কয়েকটা নিয়েই আপাততো আলোচনা করাটা যথেষ্ট মনে করতেছি। উম্মুল মুমিনীন হযরত খাদিজা রা. এর সাথে বিবাহের সময় উনার বয়স ছিলো ৪০ বছর এবং নবুওয়াতের ১২-১৩ বছরের দিকে উনি মক্কায় মারা যান (আল্লাহ উনাকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন)। রাসূল সঃ এর শারীয়াহ নাযীল হয়েছিলো কখন? মদিনায় যাবারো অনেক দিন পর পর্দার বিধান নাযীল হয়। যেখানে পর্দার বিধানই ছিলোনা সেখানে উনি ব্যবসা করেছেন এই দলিল দিয়ে কি এখন বিজনেস করা প্রমোট করা যাবে??? পর্দার বিধান নাযীলের পর আর পূর্ববর্তী বিধানে ফিরে যাবার সুযোগ নেই। আর যারা ফিরে যেতে চাই তাদের জন্য আল্লাহ কুরআনে সুস্পষ্ট আয়াতই নাযীল করেছেন এবং তাদের ধ্বংসও অনিবার্য! আরেকটা বিষয় হলো, উনি কিন্তু নিজে সরাসরি বিজনেস করতেন না। উনার প্রতিনিধি ছিলো যারা গিয়ে বিজনেস করতেন এবং কিছু লভ্যাংশ তাদের দেয়া হতো। উনি ব্যবসার জন্য ঘর থেকে বেরুতেন না।।।
এরপর আসুন উনার বন্ধু ছিলো। তো এই যুক্তিটা দেখার পর একটা মজার ঘটনা মনে পড়লো। একবার আমাদের ডিপার্টমেন্টাল গ্রুপে টি শার্ট বানানো নিয়ে কথা হচ্ছিলো। তো সেইসময় আমাদের দ্বিনী ভায়েরা প্রস্তাব করলো ছেলে এবং মেয়েদের জন্য আলাদাভাবে ডিজাইন করতে (সেই সময়ই টপিকটা উঠছিলো তবে প্রস্তাবটা কনফার্ম নই)। তো সেইসময় পোশাক নিয়ে মুটামুটি একটা ডিবেট শুরু হলো। সব জায়গার মতো এখানেও কিছু এক্সট্রিমিস্ট থাকবেই। তারা বিভিন্ন যুক্তি দেখাচ্ছিলো যেটা আমাদের দ্বিনী ভায়েরা বেশ ভালোভাবেই উত্তর দিচ্ছিলো এবং দলিল দিচ্ছিলো। যেহেতু ইসলামিক(?) ইউনিভার্সিটি সরাসরি তো কেউ কুরআন-হাদিসকে প্রত্যাখ্যান করার সাহস রাখেনা। যাইহোক, এক পর্যায়ে তাদের একজন বলে বসলো, “”সেই সময় মদিনারর পুরুষরাও তো কামীস পরতো এবং মেয়েরাও পরতো। প্রচুর হাদিস পাওয়া যায় এ বিষয়ে। তারপরও একে হারাম এবং এতো বিরোধীতা কিসের?”” যদিও আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. স্যারের “পোশাক পর্দা ও দেহসজ্জা” বইটা পড়ছিলাম যেগুলোতে বিস্তারিত পড়েছিলাম এগুলো নিয়ে তবে কামীসের বিষয়ে ওখানে পার্থক্য করা আছে যাস্ট এতোটুকুই মনে ছিলো এবং বিশ্বাস করেছিলাম। তো তার প্রশ্ন দেখে আমরা বিভিন্ন জায়গায় খুঁজতে থাকি তবে কোনো মতে এন্সার দিলেও ঠিক সঠিক যুক্তিটা দিতে পারলাম না এবং সেই বইটা তখন হাতে না থাকায় ওটাও পুরোপুরি ক্লিয়ার করতে পারলাম না। যাস্ট বিশ্বাস এবং সালাফদের কথা বলে বিষয়টা সত্য অন্বেষণকারীদের জন্য সত্যটা বলে ছেড়ে দিলাম। তো সেই ঘটনার বেশ কিছুদিন পর আমাদের মাদ্রাসায় আরাবিক ল্যাঙ্গুয়েজ শেখানো চালু হলো। আমিও আগাচ্ছিলাম। একটা সময়ে এসে দেখি সেই “কামীস” শব্দটা “কামীসুন” মানে “জামা”। আমি তো টাশকি খেয়ে গেলাম। আমার একটা ফ্রেন্ড মাদ্রাসায় পড়াশুনা করে তারপর ইন্টার করে আমাদের সাথে পড়তেছে, হাফিজও মাশাাআল্লাহ। তো আমি ওরে ব্যাপারটা বলাতে ও বললো, আরেহ এটা অর্থ তো জামা। মানে আমরা যেমন কাপড় বলি এটাও ঠিক তার সমার্থক শব্দ। অর্থাৎ পুরুষ নারী সবার পোশাককেই তো কামীস বা জামা বা পোশাকই বলে। শোনার পর তো আমাদের বন্ধু মহলে একটা হাসির আমেজ তৈরি হয়ে গেলো। হাসা হাসির পর আমরা তাদের দ্বিন নিয়ে ভাসাভাসা জ্ঞান এবং নিজের মতো ব্যাখ্যার ব্যাপারটা খুব সুন্দরভাবে বুঝে গেলাম। যেহেতু হাদীস অনুবাদের সময় অনুবাদকরা একে কামীসই রেখে দিছে। তাই এরা বাংলা অনুবাদ পড়ে বুঝে নিয়েছে কামীস তো মেয়েদের পোশাক। যেটা তখন পুরুষরাও পড়তো তাহলে তো এটা বৈধ! এইসব সালাফ থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত কাটমোল্লারা অপব্যাখ্যা করে আমাদের ওপর এগুলো হারাম ফতোয়া দিচ্ছে!!!! এই ঘটনাটাও দেখুন না, বন্ধু ছিলো। ছেলে বন্ধু নাকি মেয়ে বন্ধু??? তাদের সাথে কি একসাথে পার্কে ঘুড়তে গেছেন নাকি রেস্টুরেন্টে যেতেন নাকি সবাই মিলে মাঠে বসে আড্ডা দিতেন???? এখন সেই অনুবাদের একটা হাদিস পেয়েই তারা ব্যাখ্যা করা শুরু করে দিছে নিজের মতো করে কুরআন হাদিসের বুঝ নিয়ে এবং সালাফদের থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত মেয়েদের ওপর পুরুষ মুফতীরা কিভাবে জুলুম করেছে তার ফিরিস্তি তুলে ধরতেছে!
“মক্কায় ও মদিনায় মেয়েরা স্বাভাবিক চলাচল করতো এবং নিয়মিত মসজিদে সালাত আদায় করতে যেতো” আবারো প্রথমে যেটা বললাম তারা সেটাই করতেছে। মদিনায় আসারো অনেকদিন পর পর্দার বিধান নাযীল হয়। তারা যেহেতু হাদীসের অনুবাদ পড়ে পড়েই তথাকথিত ইসলামিক ফেমিনিস্ট স্কলার হয়ে যায় তাই হাদীস কোন কন্টেক্সটে এসেছে, সেটা সিরাতের ঠিক কোন সময়ে নাযীল হয়েছে এবং তার পরবর্তিতে সেই বিধান রহিত হয়েছে কিনা এসব না জেনেই তারা ক্লাসিক্যাল আলিমদের ভুল ধরা শুরু করে। অথচ স্বয়ং আয়েশা রা. এর সময়েই উনি বলে গেছেন যে, সেই সময়ে নারীদের অবস্থা যদি রাসূল সঃ দেখতেন তাহলে মেয়েদের মসজিদে আসা নিষিদ্ধ করে দিতেন। তাহলে আপনিই বুঝুন, আয়েশা রা. কিভাবে নারী হয়ে নারীবাদের বিরোধীতা করতে পারলেন??? নাকি তাদের মতে সালাফদের থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত সকল পুরুষ আলিমরা বায়াসড ছিলো যেহেতু তাই আয়েশা রা. মেয়ে হয়েও পুরুষবাদী ছিলেন!!!! নাউযুবিল্লাহী মিন যালিক!!!
একটা উসূল (মূলনীতি) মনে রাখবেন, আমাদের সমস্ত কিছুর ভিত্তি হলো কুরআন ও সুন্নাহ। আর কুরআন,সুন্নাহর ভিত্তি হলো রাবীগণ। আল্লাহ যেভাবে আদেশ দিয়েছেন রাসূল সঃ এর কাছে সেভাবেই পৌছানো হয়েছে এবং উনিও সেভাবেই শিক্ষা দিয়েছেন। আর সালাফরা যেভাবে দ্বিন বুঝেছেন সেটাই দ্বিন। এর বাহিরে নতুন করে সংযোজন বা বিয়োজনের কোনো সুযোগই নেই, হা নতুন সমস্যার সমাধান মুফতি সাহেব দিবেন যেটাও সেই ভিত্তির আলোকে। তবে যেখানে সালাফরা একমত সেখানে ইখতিলাফের সুযোগ নেই এবং সালাফরা বায়াসড ছিলেন বা দ্বিনের সঠিক বুঝ দিতে পারেননি এমনটা বিশ্বাস করা মূলতো দ্বিনকেই প্রশ্নবিদ্ধ করা এবং ইসলামের বিষয়ে সন্দিহান থাকারই সামীল।
এরপর আসুন ভালোবাসার দাবীতে প্রাইভেসি ও ব্যক্তিস্বাধীনতা নিয়ে।
“আল ওয়ালা ওয়াল বারা” ইসলামের একটা মৌলিক আকিদা অর্থাৎ শুধু আল্লাহর জন্য ভালোবাসতে হবে এবং উনার জন্যই ঘৃণা করতে হবে। এ কারণে আল্লাহর শত্রু মুমিনেরও শত্রু, আল্লাহ যাকে কাফিরদের ঘৃণা করেন তাই মুমিনরাও কাফিরদের ঘৃণা করেন।এমনকি কাফিরদের সাথে মিলে যায় এমন কোনো কাজও জায়েজ নেই। যেমনটা আমরা পোশাক,মহররমের রোজা এবং বসার ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট সহিহ হাদিস পাই যেটা থেকে উসূলেরও সুস্পষ্ট বিধান পাই। ভালোবাসার দাবীই হলো এমন যা আপনাকে সাক্রিফাইস করা শিখাবে। যাকে ভালোবাসা যাবে তার জন্য নিজের ভালো লাগাগুলো ত্যাগ করে তাকে খুশি করার চেষ্টা করে হবে সবসময়। স্বামী-স্ত্রী পরিবারের ক্ষেত্রেও এমনটা সঠিক। তাইতো সালাফদের থেকে দেখতে পারি যে, উনাদের স্ত্রীরা বিয়ের প্রথম রাতেই স্বামীর পছন্দ-অপছন্দ শুনে নিতেন এবং সে অনুযায়ী সারাজীবন চলতেন। হুমম অবশ্যই ভালোবাসার জন্য স্বামীকেও অনেককিছু স্যাক্রিফাইস করতে হয়। তবে এটাই ভালোবাসার নীতি। এমনকি অনেকে বাবার বাসায় কম যেতেন কেনোনা স্বামীর সেটা পছন্দ নয়। যেখানে মেয়েদের বার বার স্বামীর আনুগত্য করতে বলা হয়েছে এবং স্বামী ও স্ত্রীর সন্তুষ্টিই আল্লাহর সন্তুষ্টি কড়া নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেখানে সে কষ্ট পাবে এমন কাজ কিভাবে সুস্থ মস্তিষ্কের কোনো মানুষ করতে পারে???(যতোক্ষণ পর্যন্ত তা শারীয়াহর ভিতরে থাকে)। এরকমটাই কিন্তু বাস্তবতা! ভালোবাসার জিনিসকে মানুষ আগলে রাখতে চাই,সবকিছুতে তার ওপর জোড় খাটাতে চাই এটাই ফিতরাত এবং এর মাধ্যমেই ভালোবাসার জন্য স্যাক্রিফাইস করতে শেখায় যেটা মানুষের মধ্যে বন্ডিংকে খুবই স্ট্রং করে তোলে। কিন্তু এসব বেহায়া লিবারেলরা মানুষের এসব ফিতরাতকে নষ্ট করার পায়তারা করতেছে ইভেন বাস্তবতাকে অস্বিকার করে কিছু অযৌক্তিক ও বাস্তবতাহীন বুলি আওড়াচ্ছে। সেই সাহাবীর ঘটনা তো ফেমাসই যিনি বলেছেন, আমার স্ত্রীকে কোনো পুরুষের সাথে দেখলে তাকে হত্যা করে ফেলব। যেটা রাসূল সঃ শোনার পর আরো এ্যাপ্রিশিয়েটবল কথা বলেছিলেন। এটাই পুরুষের দ্বিনী গায়রত! যেই গায়রত না থাকলে কারো ইমানই থাকেনা (স্তরের ওপর ডিপেন্ড করে)।
তাই হে সাবধান হে মুমিন!
কখনোই ফিতনার ফাঁদে পা দিবেন না।
হক্কানী আলিম-উলামাদেরই কথামতোই চলতে হবে। যাকে সর্বোচ্চ ভালোবাসা যায় সেই স্বামী/স্ত্রীর সাথেই জীবনের বেস্ট মুহূর্তগুলো কাটানো যায় অথচ এইসব লিবারেলদের কাছে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়াটা হলো জীবনের বেস্ট সময় কাটানো। অর্থাৎ তারা স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কটাকে বেস্ট ফ্রেন্ডই মনে করেনা অথচ মুমিনের বেস্ট ফ্রেন্ড তার স্বামী/স্ত্রী। এদের কুকির্তীর জন্য এরা যেমন দুনিয়ায় নিজেদের পরিবারকে নড়ক করে তুলতেছে এবং সেইসাথে আস্তে আস্তে এরা আখিরাতেও নিজেদের চিরস্থায়ী জাহান্নামের ব্যবস্থা করতেছে । এরা সেই লেজ কাটা শেয়ালের মতো যার নিজের লেজ কাটা গেছে বলে পুরো দলেরই লেজ কাটার ব্যবস্থা করতেছে!
আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের ওপর দৃঢ়তা দান করুন এবং আমাদের সমস্ত ফিতনা থেকে হেফাজত করে উনার দ্বিনের জন্য কবুল করুন।।।
You May Also Like:
Categories
রিজিক, যোগ্যতা এবং আমানতের খেয়ানত
Categories
Qualities of a leader (Da’ee)
Categories
Muslim’s Perspective: Behind the Scenes of Departmental Tour
Categories
‘Khuruz’: A Tour Beyond Haram
Categories
Departmental Tours: The Islamic Identity in an Islamic University
Categories
+ There are no comments
Add yours