.
একবার সাহাবা রাঃ রাসূলুল্লাহ সঃ কে এক ব্যক্তির বিষয়ে অভিযোগ করলেন,’সে সালাতও আদায় করে আবার চুরিও করে’। রাসূলুল্লাহ সঃ জবাবে বললেন, “খুব শীগ্রই তার সালাত তাকে চুরি থেকে বিরত রাখবে”।
.
হ্যাঁ, কুরআনে আল্লাহ সালাতকে এতোটাই পাওয়ারফুল হিসেবে ঘোষণা করেছেন। “ইন্নাস সালাতা তানহা আনিল ফাহশায়ি ওয়া মুনকার”, নিশ্চয় সালাত মানুষকে পাপ ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। কিছু দ্বীনি ভাই অনেক সময়ই অভিযোগ করেন, “অমুক ভাইয়ের তো এই বদগুণটা আছে। অমুক ভাই এর মধ্যে তো এই এই গুণের অভাব আছে। অমুক ভাই এর তো কিছু সমস্যা আছে…” অথচ দেখা যায় উনি সালাতের প্রতি খুবই যত্নবান। দ্বীনে ফেরার পর বয়স এবং ডিউরেশনটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু উনি সালাতের প্রতি যত্নশীল, দেখবেন খুব শীগ্রই অন্যান্য সমস্যাও দূর হয়ে যাবে।
.
যারা সালাতে বিনয়ী হয় তারা সাধারণত কখনোই হেদায়েত থেকে একেবারে মাহরুম হয়ে যায় না। হ্যাঁ, সাময়িক ভুল বা গুনাহ করতে পারেন কিন্তু দিন শেষে সবাই ফিরে আসেন আপন রবের দরবারে। তাই আমাদের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো, এহতেমামের সহিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা।
+ There are no comments
Add yours